সাইকো
অনেক কাল আগের ঘটনা এটা ঘটেছিল একটি ছোট শহরে পুরাতন হাবেলিতে এই কাহিনীটি ১৯৯০ দশকের কাছাকাছি হবে প্রায়।
হাবেলিটি অনেক দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল এবং মাঝে - মাঝে সাদা শাড়ী পড়া কোন রমণী কে দেখা যেত, অনেকেই এটা ভূত বলে মনে করেন তাই এই বাড়ির আশেপাশে কেউ যেতো না এই ভাবে কেটে যায় কটা বছর তারপর একদিন হাবেলির মালিক হাবেলিটির চারদিক পরিষ্কার - পরিচ্ছন্ন করে আর আলোয় আলোয় ভরে গেলো পুরো বাড়ি.. হাবেলিটি দেখতে অনেকটা রাজমহল এর মতো লাগছে.. সবাই আস্তে আস্তে বিশ্বাস করতে শুরু করে এ হাবেলিতে ভুত বলতে কিছু নেই..
.
তার পর বাড়ির মালিক পএিকায় বিজ্ঞাপন দেন এবং পোস্টার ছাপান যে হাবেলি ভারা দেওয়া হবে...এর কিছু দিনের ভিতর একটি চাকুরীজীবি ফ্যামিলি হবেলিটি ভাড়া নিতে আসে এবং হাবেলিটি পছন্দ করে হাবেলিটি ভাড়া নেয় তারপর ঐ হাবেলিতে থাকতে আরম্ভ করে প্রথমে তারা কোন অস্বাভাবিক কিছু পায়নি বা ঘটেওনি তাদের সাথে কিন্তু সময়ের সাথে - সাথে সব কিছুই বদলে যেতে লাগলো। তারা তাদের হাবেলির ছাদে কারো হাটা হাটির শব্দ শুনতে পায় কিন্তু সেখানে গেলে কাউকে দেখতে পারেনা এই ভাবে কিছু দিন আরো কেটে যায় এবং ক্রমশ ভয় ও বেড়ে যায় তার এক রাতে ঘটে রক্ত হীম করা ঘটনা - বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম যিনি এই হাবেলিটি ভাড়া নিয়েছে তার নাম রাহাদ আহমেদ তার বউ এর নাম রাখা আহমেদ আর তাদের ছোট একটা মেয়ের নাম উরমিলা। মূল ঘটনায় ফিরে আসি তো ঐ দিন রাতে রাখা আহমেদ ট্যাব চালু করে পানি নেওয়ার জন্য তখন দেখেন ট্যাব থেকে পানি নয় রক্ত বের হচ্ছে তখন তিনি ভয়ে চিৎকার করেন ঠিক তখনি রাহাদ আহমেদ বাইরে আসে আর তিনিও দেখতে পান এই ঘটনা এরপর তারা উভয়ই অনেকটা ভয় পায় হটাৎ তাদের মনে পরে ১০ বছরের মেয়ে উরমিলার কথা তারা খুব দ্রুত রুমে গিয়ে দেখে উরমিলা ঘরে নেই।
তাকে সবাই খুঁজতে যায় কিন্তু কোথাও পায় না অবশেষে তারা কোন উপায় না পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরের দিন পুলিশ এসে সারা বাড়ি এসে খুজার পর কোথাও না পেয়ে ছাদে যায়, গিয়ে দেখে পানির ট্যাংক পুরা রক্তে ভেসে যাচ্ছে তারপর যখন ট্যাংক খুলা হয়
তখন সবাই আৎকে উঠে একি উরমিলার বিভৎস দেহ পুরা রক্তে মাখামাখি আর তার পুরা শরীর খুবলে খাওয়া, কলিজা, ফুসফুস আর চোখ বিহীন শরীর টা শরীরটা রয়ে গেছে এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর কোন ক্লু পায়না পুলিশ কিন্ত তারা তাদের তদন্ত চালিয়ে যায়। এই ঘটনার কিছু দিন পর রাহাদ আহমেদ ও তার wife রাখা আহমেদ দেখতে পায় যে হাবেলির ছাদে সাদা শাড়ী পড়ে চুল ছাড়ে দিয়ে কেউ একজন দাড়িয়ে আছে তারা ছাদে যেতেই দেখে সে আর নেই তখন তারা মনে করে তারা তাদের মেয়ের জন্য শোকাহত তাই হয়তো ভুল দেখেছে এই ভাবে তারা চলে যায়। কিন্ত হাবেলির মালিকের চিন্তা কমে না তিনি অনেকটা ভেঙ্গে পড়েন তিনি ভাবেন পুলিশ কোনো ভাবে খুজ দিতে পারছে না কিভাবে খুনটা হলো, এই সব ভাবতে ভাবতে তার মনের কোনে উকি দিচ্ছে কিছু কথা, তিনি ভাবছেন তাহলে কি সত্যি কোন ভুত আছে? যাকে সাদা শাড়ী পড়ে দেখা যায়? না, তিনি আর কিছু ভাবতে পারছে না তার চোখ দুটো লেগে আসছে। এই দিকে রাহাদ আহমেদ ও রাখা আহমেদ এর অবস্থা করুন তাদের সাথে অদ্ভুত - অদ্ভুত ঘটনা ঘটেই চলছে তারা অনেকটা আতঙ্কে ছিল নতুন কোন বাসা আশেপাশে না পাওয়ায় তারা হাবেলিটি ছারতেও পারছিলনা। তাদের আতঙ্কে থাকার কারণে হাবেলির মালিক এসে মাঝে-মাঝে দেখা করে যায় কিন্তু বেশ কিছুদিন হলো তিনি আসেন নি তাই আজ সকালে তিনি হাবেলিতে আসলেন
এসে দেখেন যে গেট খোলা তারপর তিনি ভিরু পায়ে হাবেলির ভিতর গেলেন কিন্তু কোথাও কাউকে দেখতে পারলেন না। তিনি ডাকলেন রাহাদ আহমেদ কে কিন্ত কোন সারা পেলেন না তারপর তিনি তাদের রুমে যেতেই জ্ঞান হারানো উপক্রম হয়ে যায়, তিনি দেখতে পান রাহাদ আহমেদ ও তার বউয়ের লাশ মেঝেতে পড়ে আছে তাদের মৃত্যু একি ভাবে ঘটে সারা শরীর খুবলে খাওয়া , চোখ উপড়ানো কলিজা, ফুসফুস দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন। এই বার হাবেলির মালিক পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়েন এরপর তিনি এই হাবেলিটি বন্ধ রাখেন। বেশ কিছুদিন কাটার পর হাবেলির মালিক কিছুটা স্বাভাবিক হয় ঠিক তার কিছুদিন পর ৫/৬ জন বালক এসে বলেন তারা হাবেলিটি ভাড়া নিতে চায় কেননা হাবেলিটি ছিল কলেজের কাছাকছি....কিন্তু হবেলির মালিক ভাড়া দিতে চায় না এই দিকে ছেলে গুলাও ছারে না তাকে তারপর হাবেলির মালিক ছেলে গুলাকে এই অদ্ভুত মৃত্যু সম্পর্ক বলেন। কিন্তু ছেলে গুলা বলে আমরা ভুতে বিশ্বাস করি না। শেষ পযন্ত তারা হাবেলিতে উঠলো আর থাকতে নিলো। কোন রকম অস্বাভাবিক ঘটনাও ঘটছে না।তাই তিনি হাবেলিটা বডিং করে ফেললেন আর ভাবলেন এই বাজে ঘটনা আর ঘটবে না। কিন্ত কিছু দিন যেতে না যেতেই আবার অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটা শুরু হলো আবার সাদা শাড়ী একটা মেয়েকে দেখা যেতে লাগলো মাঝে মাঝে বিকট হাসি ভেসে আসত কিন্ত এক রাতে ঘটলো ভয়ানক ঘটনা একটা ছেলে কে খুজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরিশেষে তাকে পাওয়া গেল ছাদে চিলেকোঠার ঘরের পাশে তার লাশটাকে এর মৃত্যু আগের মৃত্যু গুলোর মতোই এই বার সবার। মনে ভয় বাসা বাধলো সবাই হাবেলি ছড়ে চলে গলো অন্য দিকে হাবেলির মালিকের চিন্তা আরো বেড়ে গেল। তিনি সহ সবাই ভেবে নিয়েছে সত্যি এই হাবেলিতে ভুত বা অশরীরি কিছু আছে। হাবেলির মালিকের মানসিক অবস্থা করুন হয়ে উঠলো...এরি মধ্যে একদিন হাবেলির মালিকের ভাইয়ের মেয়ে এসে হাজির.. প্রথমে হাবেলির মালিক এই মেয়েকে চিনতে পারেনি কারণ হাবেলির মালিকের ভাই (ইকরাম সাহেব)অনেক আগে তাদের পুরো ফ্যামেলি নিয়ে ভীন দেশে পাড়ি জমিয়েছে তখন তার মেয়ে খুব ছোট ছিল। আর এতো বছর পর মেয়ের এই ভাবে ফিরে আসায় চিনতে পারেননি।
কিন্ত সব জানার পর ইশানিকে চিনতে পারলেন(তার ভাইয়ের মেয়ের নাম)। হাবেলির মালিক এই ভাবে কিছুটা সস্তি পায় যে তার এই বিপদের সময় কাউকে তিনি পাশে পেয়েছেন। তিনি ইশানিকে সব ঘটনা খুলে বলেন তখন ইশানি তার চাচাকে পরামর্শ দেন যদি এই ভুতুরে রহস্যের সমাধান চান তাহলে মিসির আলি সাহেবের কাছে যান। কারণ একমাএ মিসির আলি সাহেবি পারবেন আপনাকে সাহায্য করতে। তারপর হাবেলির মালিক মিসির আলি সাহেবের কাছে যান.......আমি নাস্তা করে সোজা রওনা হই মিসির আলি বাড়ি উদ্যেশ.. পরিকল্পনা একটাই তার হাতে হাত মিলাতেই.. আমার আংগুল এর ফাকে লুকিয়ে রাখা সিরিজ দিয়ে..তার হাতে ফুটে করে বিষ ঢুকে দিবো আর এ বিষ তার শরিরে প্রবেশ করার কিছুক্ষণ পর তার ফুসফুস অকেজো করে দিবে নিশ্বাস নিতে সমস্যা করবে একটু পর পুরো ফুসফুস কাজ করা বন্ধ হয়ে যাবে.. আর সবাই ভাববে হার্টঅ্যাটাক এ মারা কেছে.. বাস চ্যাপ্টার ক্লোজ... এসব ভাবতে ভাবতে মিসির আলি বাসায় সামনে এসে পরি আমি.. কিন্তু বাসায় তাকাতেই চমকে যাই একি তালা ঝুলে আছে.. মিসির আলি কই গেছেন..??
আমি আশেপাশে খবর নিয়ে জানতে পারি.. মিসির আলি এখনো বগুড়া আছে.. আমি ওখান থেকে দ্রুত বগুড়া চলে আসি.. এসেই ওসি আলিম সাহেব এর বাসায় যাই.. আমার বিশ্বাস মিসির আলি ওখানেই আছে.. কিন্তু এখানেও পেলাম না.. আমি তন্ন তন্ন করে বগুড়া সব আনাচে কানাচে খুঁজলাম কিন্তু কথাও তাকে পেলাম না.. দিন শেষে ক্লান্ত শরির নিয়ে বাসায় ফিরে আসি.. বাসায় ফিরে দরজা খুলতেই যা দেখি তা দেখে আমার চোখ কপালে ঠেকে গেলো.. খুশিতে মন নাচতে শুরু করে.. দেখলান মিসির আলি সাহেব.. আমার বাসায় ড্রয়িংরুম এ বসে খবরের কাগজ পরছে.. আমি তাকে মারতে যাচ্ছি এ যেনো বুঝতে না পেরে এ জন্য মুখে একটা চমকে যাওয়া ভাব নিলাম.. আর বললাম মিসির আলি আপনি এখানে..?? -- মিসির আলি যা বলে তা আমি ভাবতেও পারিনি.. মিসির আলি.. হুম আমিন আমি এখানেই.. আসলে তুমি আমাকে হত্যা করার জন্য এতো কষ্ট করে খুজছো তাই ভাবলাম একটু তোমার কষ্ট কমে দেই.. চলে আসলাম তোমার বাসায়.. ও আপনি সব জেনে গেছেন.. ওসিকে আমি মেরেছি সেটাও বুঝে গেছে.. এই বলে আমি আমার রিভলভার পিছনের পকেট থেকে বের করে তাক করলাম মিসির আলি দিকে.. ভাবলাম এবার আর বিষ দিয়ে কাজ হবে না.. গুলি করে হত্যা করে পুতে ফেলতে হবে কেও জান্তেও পারবে না.... আমি রিভলভার নিয়ে আলতো পায়ে একটু একটু করে এগিয়ে যেতে থাকি মিসির আলি দিকে.. হঠাৎ পিছন থেকে কেও আমাকে জরিয়ে ধরে.. হাত থেকে ছিনিয়ে নেয় রিভলভার.. আমি পিছন ফিরে তাকাতেই আমার পুরো শরির যেনো শিতল হয়ে যাচ্ছে.. একি ওসি আলিম সাহেব.. কিন্তু এখানে কিভাবে.. তাকে তো আমি কাল রাতে নিজে বিষ ঢুকিয়েছি তার কাধে.. আমার বিষ এ বেচে আছে কিভাবে?? আমাকে ওসি সাহেব এমনভাবে ধরেছে যে আমি নড়াচড়া করতেও পারছিনা.. কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পর কয়েকজন কন্সটেবল এসে আমার কমরে দড়ি বেধে দেয়.. আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করি ওসি সাহেব আপনি বেচে আছেন?? কিন্তু কিভাবে.. তবে আমি যে পেপার এ পরলাম.. সেটা কি ভুল.. ওসি একটু হেসে বলেন.. পাগলা তোকে আমি নিজের সন্তান এর মতো ভালবাসছিলাম.. কিন্তু তুই আমার ভালবাসার মর্যযাদা রাখলি না.. আমাকেই খুন করতে গেছিলি.. ভাগ্যিস ঐ সময় মিসির আলি সাহেব উপস্থিত ছিলেন আমাকে সাথে সাথে এন্টিডোর দেই.. তোর বিষ এর..হাত থেকে বেচে যাই..আমি হতভবম্ভ হয়ে জিজ্ঞাসা করি কিন্তু কিভাবে সম্ভব ঐ বিষ আমি নিজের হাতে বানিয়েছে আমি ছাড়া দ্বিতীয় কেও এন্টিডোড বানাতে পারে না এই বিষ এর.. মিসির আলি বলে.. আমিন তুমি যখন জেল এ ছিলা.. তখন আমি তোমার বাসায় আসি জানি.. কথাও না কোথাও তুমি তোমার নিজের রাজ্য গড়ে তুলেছো.. যেখানে তুমি লাশ জমিয়ে রাখবা.. আমি জানি এ ধরনের সাইকো খুব চালাক হয়.. তাই তোমার বাড়ি এসে সবজাইগা খুজি..কিন্তু কথাও কিচ্ছু পাচ্ছিলাম না.. হঠাৎ আমার মনে হলো বিছানা কেমন জানি শক্ত শক্ত আমি চাদর সরাতেই দেখি একটা কাঠের তক্তা বিছিয়ে রাখছে.. আমি একটু অবাক ই হয়.. বাড়ি সব আসবা পত্র দামি অথচ এখানে সস্তাদরের কাঠ বিছিয়ে রাখছে.. আমি একটু কৌতুহল নিয়েই খুলতে থাকি.. খুলতেই নিচে একটা সুরঙ্গ দেখতে পাই..তরে গিয়ে দেখি.. বিশাল জায়গা নিয়ে একটা সাইন্স ল্যাব গরে তুলেছে.. আমি ভালো করে তাকিয়ে দেখি ওখানে বিশাল বড় ফ্রিজ আছে অনেকগুলা.. বুঝলাম এখানেই আমিন লাশ রেখে দিচ্ছিলো.. আর একটা অবাক করা বিষয়.. ছিলো সেখানে একটা রোবট ছিলো যা অবিকল আমিন এর মতো দেখতে.. আমার আর কনো কিছুর বোঝার বাকি থাকলো না..এই রোবট টাই আমিন ব্যাবহার করছিলো আমিন তার লাশ ঝুলানোর কাজে..সে নিজে শো করে আর রোবট এসে লাশ গুলো ঝুলিয়ে দেয়..এরি মাধ্যমে আমিন একি সময় ২ জায়গায় উপস্থিত থাকে..আর কিছু তরল ও পাই..সব তরল এর স্যাম্পল নিয়ে আসি ল্যাব থেকে..স্যাম্পল গুলো ল্যাব টেস্ট করাতেই আমিন এর বিষ ধরা পরে..আর এই বিষ সব মাডারের শরিরে পাওয়া গিয়েছিলো..তখনি বুঝতে পারি আমিন এর মৃত্যুখেলা এখনো.. শেষ হয়নি সে ফিরে এসে তার প্রতিশোধ নিবেই..আর একাজে বাধা দেওয়াতে আমাকে আর ওসি আলিম সাহেব কেও ছারবে না..
ওসি একটু আনমোনা হয়ে প্রশ্ন করে স্যার আপনি তো বলেছিলেন এর ভিতর ২য় সত্তা বাস রয়েছে ম্যাডিকেল রিপর্ট এ তাই আসছে.
তার মানে সব কি আমিন ঠান্ডা মাথায় খুন করেছে??-- নাহ ওসি সাহেব এসব তার ভিতরে থাকা লুকিয়ে থাকা সত্তায় করছে.. অনেকদিন ধরে কাছে থাকাতে আমিনকে পুরোপুরি বশ করে নিয়েছে.. আর আমিন সুস্থ হওয়ার আগেই..ডাক্তারকে ভয় দেখিয়ে বলানো হয়েছে যে আমিন সুস্থ হয়েছে..তারপর তাকেও শেষ করে দেয়..সাইকো.. তার কাজ শেষ না করা পরর্যন্ত আমিনকে সুস্থ হতে দেবে না.. সে সবাইকে খুন করলে তারপর তাকে মুক্ত করা সম্ভব এর আগে না...আর তার.. টারগেট আমি আর আপনি ছাড়া আর কেও নেই..ওসি সাহেব সাথে সাথে বলে স্যার.. আশরাফ আলি..??সে তো বেচে আছে..-- আশরাফ আলি তাকেও খুন করেছে কাল রাতে.নিচে গেলেই তার লাশ পাবে..ওসি চমকে বলে কি বলেন আপনি?? এই বলে নিচে চলে যায় ওসি গিয়ে দেখে সত্যি আশরাফ আলি স্যারকে মেরে ফ্রিজ এ রেখে দিয়েছে..আবার উপরে চলে আসে..মিসির আলি বলে আমিন তুমি অনেক মেধাবি কিন্তু এ মেধা দিয়ে দেশের জন্য কাজ করলে তোমার বাবার সপ্ন পুরন করতে পারতা..তুমি কেনো ভুলে যাচ্ছো.. crime never best..একদিন না একদিন ধরা পরবেই..এই বলে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে মিসির আলি চলে..যায়..আর আমাকে আবার থানায় নিয়ে যায়..
তারপর আবার আদালত এবার আদালত আমাকে ফাসির আদেশ দেয়..এইতো কাল সকালে আমার ফাসি....আমি আমার জিবনের সব কথাগুলো ডাইরিতে লিখে ওসি সাহেব এর হাতে দিয়ে যাই..তার পর সান্তির নিশ্বাস নিয়ে ঘুমোতে যাই..জানি কাল আমার জিবনের শেষ দিন শেষ সকাল..তবুও মনে একটা শান্তি কাজ করছে..কারন.পৃথিবীতে এক আমিন মারা যাচ্ছে তাতে কি.. আমার মতো হাজার সাইকো আমিন জন্ম নিবে হয়তো নতুন কনো নামে নতুন কনো পরিচয়..
.
সমাপ্তি..
Nice post. Thanks for sharing. Please visit my bangla tech blog as well. Techitunes BD bangla blog is solely dedicated to technology news, bangla tutorials and tips, bangla tech-review and software download link.
ReplyDeletethank you for this valuable information. keep posting more.. waiting for more updates.
ReplyDeleteFind pdf
DoctypePDF.com is the best PDF search engine that helps you find PDF documents quickly and easily. You can search for free eBooks, research papers, guides, and more. Just type what you need, and DoctypePDF shows you results with the filetype PDF. It’s one of the best PDF search engines for students, researchers, and anyone looking to download PDF files for free.
ReplyDeleteDoctypePDF.com was created by Mir Abul Kashem, a blogger, web designer, and web developer from Dhaka, Bangladesh. He was born on October 5, 1998, and is known for building useful websites that help people find information easily.