গল্পঃঅশরীর আত্তা
বাবা মাহির আজ রাতে খাবার ঘরে নেই। মেখ টা মলিন করে বললেন মাহিরের মা।
আচ্ছা মা আমি তাহলে নদী থেকে মাছ ধরে আনি। আইচ্ছা বাজান কোন বিল এ যাবি এই তো কবরস্থান এর পাশের বিল টায় অনেক মাছ পাওয়া যায়। না বাবা মাছ লাগব না শুনছি ওই খানে নাকি অশরীর আত্তা ঘুরাঘুরি কড়ে আইজ রাত না খাইয়া কাটাই দিব। আরে মা এইসব কিছুই নেই গ্রাম এর মানুষ এর মনের ভুল আর কিছু না তুমি ভয় পেয় না আমি মাছ ধরে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে আসবো। না বাবা মাছ লাগবো না। তুমি একটু বেশি বুঝ আমি যাচ্ছি (একটু রাগ করে) বাসা থেকে টেটা আর টর্চ লাইট নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম কবরস্থান এর দিকে। চারপাশ টা ভাল কড়ে দেখা নিলাম। মাছ এর দিকে সই করে মারছি কিন্তু একটা মাছ ও টেটায় বাজছে না।একটা মাছ কে লক্ষ করে প্রায় কবরস্থান এর পাশে চলে এসেছি আমার তা খিয়াল ই ছিল না। এখানে অন্য জায়গা র তুলনায় বেশি মাছ রয়েছে। অবশ্য এখন একটু ভয় লাগছে পোড় গ্রাম এখন স্তব্ধ। ঝিঝি পুকার ডাক ছাড়া আর কিছুই শুনা যাচ্ছে না মনেহচ্ছে এক নিস্তব্ধতা আমাকে গ্রাস করেছে। কবরস্থান এর পাশের বটগাছ টার সামনে একটি বিশাল মাছ কে লক্ষ করে টেটা ছুড় লাম হ্যা এবার মাছ পেয়েছি। বেশ
ভাল সাইজ এর মাছ। মাছ টা নিয়ে বাসার উদ্দেশ্য যাচ্ছি এমন সময় পিছন থেকে মেয়েলী কন্ঠে কে বলে উঠলো একা একা মাছ খাবি। আমি পিছনে তাকানোর সাহস পাচ্ছি না ওইখানে ধারিয়ে বললাম।কে,,,,কে তুমি এবার মেয়েটি বলে উঠলো তা জেনে তর কি লাভ তুই আমার বাসার সামনে থেকে মাছ ধরেছিস এইমাছে শুধু আমার অধিকার মাছ টা আমায় দিয়ে যা নইলে তর গাড় মটকাব। আমি রীতিমত ভয়ে চুপসে গেছি কিন্তু আমার মনের ভিতর যিদ চেপে বললাম এই মাছ টা আমি মেরেছি আর আমার মা না খেয়ে বসে আছেন। আমি তুমায় এটা দিতে পাড়ব না। কিহ তর এত বড় সা্হস তবে রে ধারা আজ তর একদিন আর আমার যত দিন লাগে। আমি নিজেকে বন্ধ করার চেষ্টা করলাম কিন্তু আমি ত এত্তক্ষন পানিতে ছিলাম আমার শরির পবিত্র না। তাই মন খারাপ করে দউর দিলাম কিন্তু মনে হচ্ছে আমি যেন পা টা না রাতেই পাড়ছি না শরিরের সমস্ত শক্তি একত্র করে দউর দিচ্ছি কিন্তু মনে হচ্ছে একফুটা ও নড়তে পারছি না। পিছন থেকে ক্রমশ ভয়ানক শব্দ আসছে মাছটা আমায় দিয়ে যা নয়তো তুই বাছবি না। আমার চারপাশ এর গাছ গুলো।নড়ে নড়ে উঠছে।মনে হচ্ছে ওরা চলার শক্তি পেয়ে গেছে। আমি আল্লাহর নাম নিয়ে দউরাচ্ছি পিছনের শব্দ মনে হচ্ছে কমে আসছে। এইবার বেছে গেলী আর কখনো
এই পথে দেখলে প্রাণ নিয়ে ফিরতে পাড়বি না। আমি দউরা দউরা তে বাড়ির সামনে এসে এক চিৎকার দিয়ে জ্ঞান হারালাম।সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি মা আমার মাথায় পানি দিচ্ছে। আমার জ্ঞান ফিরেছে দেখে মা কেঁদে বলল আমি বারণ করেছিলাম না তুই ত শুনলি না। আমি মা কে বললাম আর যাব না মা ওখানে অশরীর আত্তা আছে। এর পড় ২ সাপ্তাহ আমার জড় ছিল।
আচ্ছা মা আমি তাহলে নদী থেকে মাছ ধরে আনি। আইচ্ছা বাজান কোন বিল এ যাবি এই তো কবরস্থান এর পাশের বিল টায় অনেক মাছ পাওয়া যায়। না বাবা মাছ লাগব না শুনছি ওই খানে নাকি অশরীর আত্তা ঘুরাঘুরি কড়ে আইজ রাত না খাইয়া কাটাই দিব। আরে মা এইসব কিছুই নেই গ্রাম এর মানুষ এর মনের ভুল আর কিছু না তুমি ভয় পেয় না আমি মাছ ধরে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে আসবো। না বাবা মাছ লাগবো না। তুমি একটু বেশি বুঝ আমি যাচ্ছি (একটু রাগ করে) বাসা থেকে টেটা আর টর্চ লাইট নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম কবরস্থান এর দিকে। চারপাশ টা ভাল কড়ে দেখা নিলাম। মাছ এর দিকে সই করে মারছি কিন্তু একটা মাছ ও টেটায় বাজছে না।একটা মাছ কে লক্ষ করে প্রায় কবরস্থান এর পাশে চলে এসেছি আমার তা খিয়াল ই ছিল না। এখানে অন্য জায়গা র তুলনায় বেশি মাছ রয়েছে। অবশ্য এখন একটু ভয় লাগছে পোড় গ্রাম এখন স্তব্ধ। ঝিঝি পুকার ডাক ছাড়া আর কিছুই শুনা যাচ্ছে না মনেহচ্ছে এক নিস্তব্ধতা আমাকে গ্রাস করেছে। কবরস্থান এর পাশের বটগাছ টার সামনে একটি বিশাল মাছ কে লক্ষ করে টেটা ছুড় লাম হ্যা এবার মাছ পেয়েছি। বেশ
ভাল সাইজ এর মাছ। মাছ টা নিয়ে বাসার উদ্দেশ্য যাচ্ছি এমন সময় পিছন থেকে মেয়েলী কন্ঠে কে বলে উঠলো একা একা মাছ খাবি। আমি পিছনে তাকানোর সাহস পাচ্ছি না ওইখানে ধারিয়ে বললাম।কে,,,,কে তুমি এবার মেয়েটি বলে উঠলো তা জেনে তর কি লাভ তুই আমার বাসার সামনে থেকে মাছ ধরেছিস এইমাছে শুধু আমার অধিকার মাছ টা আমায় দিয়ে যা নইলে তর গাড় মটকাব। আমি রীতিমত ভয়ে চুপসে গেছি কিন্তু আমার মনের ভিতর যিদ চেপে বললাম এই মাছ টা আমি মেরেছি আর আমার মা না খেয়ে বসে আছেন। আমি তুমায় এটা দিতে পাড়ব না। কিহ তর এত বড় সা্হস তবে রে ধারা আজ তর একদিন আর আমার যত দিন লাগে। আমি নিজেকে বন্ধ করার চেষ্টা করলাম কিন্তু আমি ত এত্তক্ষন পানিতে ছিলাম আমার শরির পবিত্র না। তাই মন খারাপ করে দউর দিলাম কিন্তু মনে হচ্ছে আমি যেন পা টা না রাতেই পাড়ছি না শরিরের সমস্ত শক্তি একত্র করে দউর দিচ্ছি কিন্তু মনে হচ্ছে একফুটা ও নড়তে পারছি না। পিছন থেকে ক্রমশ ভয়ানক শব্দ আসছে মাছটা আমায় দিয়ে যা নয়তো তুই বাছবি না। আমার চারপাশ এর গাছ গুলো।নড়ে নড়ে উঠছে।মনে হচ্ছে ওরা চলার শক্তি পেয়ে গেছে। আমি আল্লাহর নাম নিয়ে দউরাচ্ছি পিছনের শব্দ মনে হচ্ছে কমে আসছে। এইবার বেছে গেলী আর কখনো
এই পথে দেখলে প্রাণ নিয়ে ফিরতে পাড়বি না। আমি দউরা দউরা তে বাড়ির সামনে এসে এক চিৎকার দিয়ে জ্ঞান হারালাম।সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি মা আমার মাথায় পানি দিচ্ছে। আমার জ্ঞান ফিরেছে দেখে মা কেঁদে বলল আমি বারণ করেছিলাম না তুই ত শুনলি না। আমি মা কে বললাম আর যাব না মা ওখানে অশরীর আত্তা আছে। এর পড় ২ সাপ্তাহ আমার জড় ছিল।
------সমাপ্ত--------
No comments